সমস্ত
সুশীলতার মুখে ঝাড়ু মেরে বলছি হ্যাঁ আমি লজ্জিত!!! আমার দেশের বিরোধী দলীয়
নেতা সরকার হটাতে একটা কর্মসূচি দিয়েছিলেন যার নাম তিনি নিজেই ভুলে গেছেন।
অথচ সেই নাম জপতে জপতে তার দলে নেতা কর্মীরা শহীদ হওয়ার পথে। এজন্য পার
হেড ১ হাজার টাকা বরাদ্দ করেও তাদের রাজপথে পাওয়া যায় না। ঠগ বাছতে গা উজাড়
হওয়ার মতই ১৮ দলের জামায়াত বাছতে বিএনপি উজাড় হওয়ার পথে এসে দাড়িয়েছে। এই
সাধারন কথাটি যে কোন সুস্থ বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ বুঝতে পারলেও বিএনপির কোন
অদৃশ্য মধু খাওয়া সমর্থকরা (আহাম্মক বিশেষণ সহযোগে পড়ুন) সেটা বোঝেনা নাকি
মধুর লোভে না বোঝার ভান করে সেটা আমি বুঝি না। হয়তো আমি বড় আহাম্মক। আমি
লজ্জিত আমার দেশের প্রধানমন্ত্রী অপমানের জবাবে মার্কিন মুল্লুকের
সাংবাদিককে ধমক দিলে সেটা হয় শিষ্ঠাচার বর্হিভূত কাজ। আর ভরা মজলিশে
ক্যামেরা, বুম এবং সাংবাদিকদের সামনে অসভ্য ভাষায় ধমকা-ধমকি করলে সেটা তালি
পায়। তিনি কার উদ্যেশে সেই ধমক দিয়েছেন সেটা আমি জানতে চাই না। আমি কেবল
জানি কোন ভদ্রলোক পাবলিক প্লেসে এমন ভাষা ব্যবহার করে না। প্রটোকলে তিনি
প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্কে এভাবে বলতে পারেন কিনা সে গবেষণায় আর নাইবা গেলাম।
আমি ক্ষুব্ধ তিনি আমার এলাকার সম্পর্কে কটুক্তি করেছেন। তিনি বিরোধীদলের নেতা হতে পারেন কিন্তু এই অধিকার আমি তাকে দেই না। আমি প্রশ্ন করি সুশীল নামক বিএনপির(পড়ুন জামায়াত! কারণ আমার মতে, বিএনপি নামক দলটি জামায়াতের রশি গলায় দিয়ে আত্মহত্যা করেছে) সেইসব জারজ সন্তানদের কাছে, যারা আদিবাসী না বলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বললে নাকি ওই জাতির অপমান হয় বলে গলা ফাটিয়েছেন বিভিন্ন সময় তারা আজ কোথায়? নাকি তারা আজও উপনিবেশিক ভৃত্য হয়ে আছেন, যাদের সাদা চামড়ার মুখ নিসৃত সব কথাই, অমৃত বাণী লাগে? আমি ক্ষুব্ধ কারন কেবল ব্যক্তিগত আক্রোশকে তিনি জাতীয় কর্মসূচিতে পরিণত করেছেন। তার কথায় আজ স্পষ্ট তিনি আওয়ামীলীগকে ঘৃণা করেন, ঘৃণা করেন শেখ হাসিনা তথা শেখ মুজিবের পরিবারকে। কিন্তু কেন? এই পরিবারটি দেশের স্বাধীনতায় নেতৃত্ব দিয়েছেন তাই? যে দলটির তিনি প্রধান সেই দলের প্রষ্ঠিাতার কোন লেখা বা কথায় আমি্ শেখ মুজিব বা তার পরিবারের প্রতিতো ঘৃণা দেখতে পাইনি!!! শেখ মুজিবের মৃত্যু কোন একজনের ব্যক্তিগত আক্রোশের বহিঃপ্রকাশ নয়। তবে মহামাণ্য বিরোধী দলের নেতার এক ব্যক্তিগত ঘৃণার কারন কি?
আমি আতংকিত, গোপালগঞ্জের মানুষের প্রতি তার যে আক্রোশ তিনি আজ প্রকাশ করেছেন খোদা না করুক তিনি ক্ষমতায় গেলে গোপালগঞ্জ নামক জেলাটিকে তিনি উজাড় করে দেবেন বলে আমি আশংকা করছি। যদিও দীর্ঘ দিন বসবাস করায় আমার নাড়ির টান, মনের টান এবং স্থায়ী ঠিকানা সবই খুলনার কিন্ত শিকড়ের টান এখনো রয়ে গেছে। সেই্ টানেই হয়তো আজ লেখার তাগিদ অনুভব করছি। তিনি যেভাবে করে আল্লার গজব পড়বে বললেন, তাতে আমি সত্যি সত্যি আতংক বোধ করছি সেই গজবটা আল্লাহ না ফেললেও তিনি সুযোগ পেলে অবশ্যই ফেলবেন। এমন ঘৃণা বুকে নিয়ে একটা না আরো ৪/৫ টা ২১ আগষ্ট ঘটিয়ে ফেলা সম্ভব।
যারা আমাকে আওয়ামীলীগের দালাল বলে গালি দিয়ে মনে মনে সুখ অনুভব করছেন অথবা বলছেন “আসছে নব্য আওয়ামীলীগার” তাদের বলছি, দান কিন্তু ঘর থেকেই শুরু হয়। নিজের দেশের মানুষ এবং জায়গা সম্পর্কে এই পরিমান ঘৃণা পোষণকারীকে আর যাই হোক দেশপ্রেমিক বলা চলে না। আর তারও চেয়ে বড়ো কথা এই দলটির নুন খাইনি, কখনো খাওয়ার সম্ভাবনাও নাই। তাই আওয়ামীলীগ নামক দলটির গুন গাইতেও বসিনি। আমি কেবল এই দলটির কাছে কৃতজ্ঞ তারা এই দেশের মাটিতে জন্ম নেয়া কিছু কুলাঙ্গারের বিচারের ব্যবস্থা করেছে। যদিও তার অবস্থা “কানা মামা”-র মত! তবু নাই মামার চেয়ে আমার কানা মামাই ভালো। আর বিএনপি নামক দলটিযে সব লজ্জা শরমের মাথা সেই কুলাঙ্গারদের বাঁচাতে মরিয়া সেটা আর নতুন করে প্রমাণের কিছুই নাই। বেগম খালেদা জিয়া জামায়াতকে ছেড়ে এসে দেখতেন আপনার পাশে কত মানুষ থাকতো। গণতন্ত্রকে বাঁচাতে আপনাকে কোন কষ্টই করতে হতো না। একাকী ঘরে গ্রেফতার আতংকে ভুগে জঙ্গি রাজনৈতিক গোষ্ঠীরমত ভিডিও বার্তাও পাঠাতে হতো না।
কিন্তু এখন এই আপনার অবস্থা দেখে আমার যা মনে হচ্ছে তা বলতে কবি গুণকে স্মরন করে বলতে হয় “ এতই যদি গ্রেফতার আতংক তবে কর্মসূচি দিয়েছিলে কেন”
আমি ক্ষুব্ধ তিনি আমার এলাকার সম্পর্কে কটুক্তি করেছেন। তিনি বিরোধীদলের নেতা হতে পারেন কিন্তু এই অধিকার আমি তাকে দেই না। আমি প্রশ্ন করি সুশীল নামক বিএনপির(পড়ুন জামায়াত! কারণ আমার মতে, বিএনপি নামক দলটি জামায়াতের রশি গলায় দিয়ে আত্মহত্যা করেছে) সেইসব জারজ সন্তানদের কাছে, যারা আদিবাসী না বলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বললে নাকি ওই জাতির অপমান হয় বলে গলা ফাটিয়েছেন বিভিন্ন সময় তারা আজ কোথায়? নাকি তারা আজও উপনিবেশিক ভৃত্য হয়ে আছেন, যাদের সাদা চামড়ার মুখ নিসৃত সব কথাই, অমৃত বাণী লাগে? আমি ক্ষুব্ধ কারন কেবল ব্যক্তিগত আক্রোশকে তিনি জাতীয় কর্মসূচিতে পরিণত করেছেন। তার কথায় আজ স্পষ্ট তিনি আওয়ামীলীগকে ঘৃণা করেন, ঘৃণা করেন শেখ হাসিনা তথা শেখ মুজিবের পরিবারকে। কিন্তু কেন? এই পরিবারটি দেশের স্বাধীনতায় নেতৃত্ব দিয়েছেন তাই? যে দলটির তিনি প্রধান সেই দলের প্রষ্ঠিাতার কোন লেখা বা কথায় আমি্ শেখ মুজিব বা তার পরিবারের প্রতিতো ঘৃণা দেখতে পাইনি!!! শেখ মুজিবের মৃত্যু কোন একজনের ব্যক্তিগত আক্রোশের বহিঃপ্রকাশ নয়। তবে মহামাণ্য বিরোধী দলের নেতার এক ব্যক্তিগত ঘৃণার কারন কি?
আমি আতংকিত, গোপালগঞ্জের মানুষের প্রতি তার যে আক্রোশ তিনি আজ প্রকাশ করেছেন খোদা না করুক তিনি ক্ষমতায় গেলে গোপালগঞ্জ নামক জেলাটিকে তিনি উজাড় করে দেবেন বলে আমি আশংকা করছি। যদিও দীর্ঘ দিন বসবাস করায় আমার নাড়ির টান, মনের টান এবং স্থায়ী ঠিকানা সবই খুলনার কিন্ত শিকড়ের টান এখনো রয়ে গেছে। সেই্ টানেই হয়তো আজ লেখার তাগিদ অনুভব করছি। তিনি যেভাবে করে আল্লার গজব পড়বে বললেন, তাতে আমি সত্যি সত্যি আতংক বোধ করছি সেই গজবটা আল্লাহ না ফেললেও তিনি সুযোগ পেলে অবশ্যই ফেলবেন। এমন ঘৃণা বুকে নিয়ে একটা না আরো ৪/৫ টা ২১ আগষ্ট ঘটিয়ে ফেলা সম্ভব।
যারা আমাকে আওয়ামীলীগের দালাল বলে গালি দিয়ে মনে মনে সুখ অনুভব করছেন অথবা বলছেন “আসছে নব্য আওয়ামীলীগার” তাদের বলছি, দান কিন্তু ঘর থেকেই শুরু হয়। নিজের দেশের মানুষ এবং জায়গা সম্পর্কে এই পরিমান ঘৃণা পোষণকারীকে আর যাই হোক দেশপ্রেমিক বলা চলে না। আর তারও চেয়ে বড়ো কথা এই দলটির নুন খাইনি, কখনো খাওয়ার সম্ভাবনাও নাই। তাই আওয়ামীলীগ নামক দলটির গুন গাইতেও বসিনি। আমি কেবল এই দলটির কাছে কৃতজ্ঞ তারা এই দেশের মাটিতে জন্ম নেয়া কিছু কুলাঙ্গারের বিচারের ব্যবস্থা করেছে। যদিও তার অবস্থা “কানা মামা”-র মত! তবু নাই মামার চেয়ে আমার কানা মামাই ভালো। আর বিএনপি নামক দলটিযে সব লজ্জা শরমের মাথা সেই কুলাঙ্গারদের বাঁচাতে মরিয়া সেটা আর নতুন করে প্রমাণের কিছুই নাই। বেগম খালেদা জিয়া জামায়াতকে ছেড়ে এসে দেখতেন আপনার পাশে কত মানুষ থাকতো। গণতন্ত্রকে বাঁচাতে আপনাকে কোন কষ্টই করতে হতো না। একাকী ঘরে গ্রেফতার আতংকে ভুগে জঙ্গি রাজনৈতিক গোষ্ঠীরমত ভিডিও বার্তাও পাঠাতে হতো না।
কিন্তু এখন এই আপনার অবস্থা দেখে আমার যা মনে হচ্ছে তা বলতে কবি গুণকে স্মরন করে বলতে হয় “ এতই যদি গ্রেফতার আতংক তবে কর্মসূচি দিয়েছিলে কেন”
0 comments:
Post a Comment
Thanks for visiting my Blog