ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ভিজুলয়াল অ্যান্ড মিডিয়া অ্যানথ্রোপলজি উইক-২০১৬। চমৎকার খবর! ডিপার্টমেন্ট এর সাবেক শিক্ষার্থী এবং মিডিয়াকর্মী হিসেবে আমি একটু বেশি আগ্রহ নিয়েই নিউজের লিংটা খুলেছিলাম। প্রথমে পাওয়া নিউজের লিংক নিচে দিলাম।
http://www.jagonews24.com/campus/news/99291/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%80-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95
ছবিতে দুই নারী শিক্ষককে দেখে মন ভালো হয়ে গেলো। মনে আছে, আমরা যখন প্রথমবর্ষে, তখন একটা আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয়েছিল। তখন তো বলা যায় আমরা রীতিমত শিশু! কেবল বড়দের কথা শুনে আর খুব করে ঢং সং করে ফটোসেশন করেই পার করে দিয়েছিলাম দুটোদিন। সেই প্রথম রাত করে টিএসসি থেকে বাড়ি ফেরা! কিছুটা নস্টালজিক হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু একলাইন দুই লাইন করে পুরো নিউজটা পড়ে কিছুটা যেন অস্বস্তি লাগলো। আবার পড়লাম, নাহ! অস্বস্তিটা মিথ্যা না। পুরো নিউজের কোথাও কোন নারী শিক্ষকের নাম নেই! স্বভাবত প্রথমে ভেবেছি খুব বেশি পরিচিত নিউজ পোর্টাল না। ওরা হয়তো ইচ্ছে করেই নারী শিক্ষিকদের নাম ছাপায়নি বা প্রয়োজন বোধ করে নি। ভেবেছে ছবিতো দিয়েছিই, আর কি! ঠিক যেমন বোর্ড পরীক্ষার ফলপ্রকাশের পরদিন পেপার জুড়ে কেবল মেয়েদের ছবি থাকে! চলতি ভাষায় আমরা বলি পাবলিককে খাওয়ানো, ভদ্রভাষায় বলা হয় পাব্লিক ডিমান্ড! ভাবতে ভাবতেই দেখলাম আরো একটি লিংক।
http://www.banglanews24.com/education/news/489170/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95
এখানে ছবিটা দেখে মনে হলো উদ্বোধনের সময়কার ছবি। ভাবলাম যাক হয়তো তারা নারীকে পণ্য বানাবে না বলেই এই ছবিটা দিয়েছ। ভেতরেও হয়তো বদলটা চোখে পড়বে। কিন্তু না। যা ভেবেছিলাম তেমন কিছুই না। আগের নিউজ পোর্টালের মতই প্রায় একই ভাষার ব্যবহার। নিউজের ভেতরের মানুষ বলেই জানি, এ ধরনের নিউজ কম গুরুত্বপূর্ণ! তাই এসব নিউজ কাভার করার ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত যোগাযোগ থাকতে হয়। তারপরেও কোন কোন ক্ষেত্রে সব থেকে কম দক্ষ কর্মীকে পাঠানো হয়। তাই ভাবছিলাম, হয়তো সংবাদ কর্মীই আসল ভুলটা করেছে। একবারের জন্যেও আমার মাথায় আসেনি অন্য কিছুও হতে পারে!!!
মাথায় আসলো তখন যখন আমার চোখ পড়লো এই নিউজে-
http://www.banglatribune.com/my-campus/news/105559/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95
এখানেও একই ভাষার ব্যবহার এবং নারী শিক্ষকদের অনুপস্থিতি দেখে মাথায় আসলো, এ ধরনের ইভেন্টে আমি হলে কি করতাম? অবশ্যই দু' এক জন অর্গানাইজারের সঙ্গে কথা বলতাম, ভিসি স্যারের বাইট, চেয়ারম্যান স্যারের বাইট নিতাম, একটু ফুটেজ আর প্রেস রিলিজখানা নিয়ে নিতাম!!! পত্রিকা বা অনলাইন পোর্টাল হলেতো কিছুই লাগে না! ছবি নিলে ভালো, নয়তো প্রেসরিলিজটাই সম্বল। আর এই প্রেস রিলিজ জিনিসটা প্রোভাইড করেছে অবশ্যই আয়োজক কমিটির কেউ। যারা ডিপার্টমেন্টএর নারী শিক্ষকদের নাম পর্যন্ত উল্লেখ করার প্রয়োজন বোধ করেন নি। এমন কি যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে তাদের চেয়েও সিনিয়র নারী শিক্ষক আমার ডিপার্টমেন্ট এ আছে, আমি জানি। আর প্রেস রিলিজ জিনিসটা তৈরি হয়ে যায় আগেই। অন্তত ফর্মেট রেডি করে রাখা হয়, শেষ সময়ে প্রিন্ট নেয়া হয়।
পুরো বিষয়টা হয়তো অনেকের কাছে খুব বড় কিছু না। চাইলেই হয়তো বিষয়টা ইগ্নোর করা যায়। হয়তো আমার নারী শিক্ষকরাও বিষয়টা গুরুত্ব দেবেন না। কিন্তু আমি পারছি না। কারন এটা আমার ডিপার্টমেন্ট, এখানে জীবনের সবচে মূল্যবান ৫ বছর ব্যয় করে আমি শিখেছি, "আমরা আর তোমারা" এই ধারনার বিপরীতে মানুষের যুগ যুগের লড়াই। সুবিধা প্রাপ্তর বিপরীতে সুবিধা বঞ্চিতকে কি করে টেনে তুলতে হয়। সেই ডিপার্টমেন্ট কিভাবে এরকম সেক্সিসস্ট একটা কাজ করতে পারে আমার বোধগম্য হয় না। পরে মনে হলো, ডিপার্টমেন্ট এর তো প্রাণ নাই! সে প্রাণ পায় তাকে চালিয়ে নেয়া মানুষগুলোর মাধ্যমে। এখানে সেসব নাইবা বললাম। সেটা অন্য গল্প হয়ে যাবে...!
সব শেষে আমার চোখে পড়লো এই লিংটা।
http://m.bdnews24.com/bn/detail/campus/1152837
ভারসাম্য এবং খারাপের মধ্য থেকে কিভাবে তুলনামূলক ভালোকে তুলে আনা যায় সেটাই দেখলাম। "কত কি শেখার এখনো বাকি... প্রতিদিন নতুন নতুন অভিজ্ঞতা হয়..."
http://www.jagonews24.com/campus/news/99291/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%80-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95
ছবিতে দুই নারী শিক্ষককে দেখে মন ভালো হয়ে গেলো। মনে আছে, আমরা যখন প্রথমবর্ষে, তখন একটা আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয়েছিল। তখন তো বলা যায় আমরা রীতিমত শিশু! কেবল বড়দের কথা শুনে আর খুব করে ঢং সং করে ফটোসেশন করেই পার করে দিয়েছিলাম দুটোদিন। সেই প্রথম রাত করে টিএসসি থেকে বাড়ি ফেরা! কিছুটা নস্টালজিক হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু একলাইন দুই লাইন করে পুরো নিউজটা পড়ে কিছুটা যেন অস্বস্তি লাগলো। আবার পড়লাম, নাহ! অস্বস্তিটা মিথ্যা না। পুরো নিউজের কোথাও কোন নারী শিক্ষকের নাম নেই! স্বভাবত প্রথমে ভেবেছি খুব বেশি পরিচিত নিউজ পোর্টাল না। ওরা হয়তো ইচ্ছে করেই নারী শিক্ষিকদের নাম ছাপায়নি বা প্রয়োজন বোধ করে নি। ভেবেছে ছবিতো দিয়েছিই, আর কি! ঠিক যেমন বোর্ড পরীক্ষার ফলপ্রকাশের পরদিন পেপার জুড়ে কেবল মেয়েদের ছবি থাকে! চলতি ভাষায় আমরা বলি পাবলিককে খাওয়ানো, ভদ্রভাষায় বলা হয় পাব্লিক ডিমান্ড! ভাবতে ভাবতেই দেখলাম আরো একটি লিংক।
http://www.banglanews24.com/education/news/489170/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95
এখানে ছবিটা দেখে মনে হলো উদ্বোধনের সময়কার ছবি। ভাবলাম যাক হয়তো তারা নারীকে পণ্য বানাবে না বলেই এই ছবিটা দিয়েছ। ভেতরেও হয়তো বদলটা চোখে পড়বে। কিন্তু না। যা ভেবেছিলাম তেমন কিছুই না। আগের নিউজ পোর্টালের মতই প্রায় একই ভাষার ব্যবহার। নিউজের ভেতরের মানুষ বলেই জানি, এ ধরনের নিউজ কম গুরুত্বপূর্ণ! তাই এসব নিউজ কাভার করার ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত যোগাযোগ থাকতে হয়। তারপরেও কোন কোন ক্ষেত্রে সব থেকে কম দক্ষ কর্মীকে পাঠানো হয়। তাই ভাবছিলাম, হয়তো সংবাদ কর্মীই আসল ভুলটা করেছে। একবারের জন্যেও আমার মাথায় আসেনি অন্য কিছুও হতে পারে!!!
মাথায় আসলো তখন যখন আমার চোখ পড়লো এই নিউজে-
http://www.banglatribune.com/my-campus/news/105559/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%95
এখানেও একই ভাষার ব্যবহার এবং নারী শিক্ষকদের অনুপস্থিতি দেখে মাথায় আসলো, এ ধরনের ইভেন্টে আমি হলে কি করতাম? অবশ্যই দু' এক জন অর্গানাইজারের সঙ্গে কথা বলতাম, ভিসি স্যারের বাইট, চেয়ারম্যান স্যারের বাইট নিতাম, একটু ফুটেজ আর প্রেস রিলিজখানা নিয়ে নিতাম!!! পত্রিকা বা অনলাইন পোর্টাল হলেতো কিছুই লাগে না! ছবি নিলে ভালো, নয়তো প্রেসরিলিজটাই সম্বল। আর এই প্রেস রিলিজ জিনিসটা প্রোভাইড করেছে অবশ্যই আয়োজক কমিটির কেউ। যারা ডিপার্টমেন্টএর নারী শিক্ষকদের নাম পর্যন্ত উল্লেখ করার প্রয়োজন বোধ করেন নি। এমন কি যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে তাদের চেয়েও সিনিয়র নারী শিক্ষক আমার ডিপার্টমেন্ট এ আছে, আমি জানি। আর প্রেস রিলিজ জিনিসটা তৈরি হয়ে যায় আগেই। অন্তত ফর্মেট রেডি করে রাখা হয়, শেষ সময়ে প্রিন্ট নেয়া হয়।
পুরো বিষয়টা হয়তো অনেকের কাছে খুব বড় কিছু না। চাইলেই হয়তো বিষয়টা ইগ্নোর করা যায়। হয়তো আমার নারী শিক্ষকরাও বিষয়টা গুরুত্ব দেবেন না। কিন্তু আমি পারছি না। কারন এটা আমার ডিপার্টমেন্ট, এখানে জীবনের সবচে মূল্যবান ৫ বছর ব্যয় করে আমি শিখেছি, "আমরা আর তোমারা" এই ধারনার বিপরীতে মানুষের যুগ যুগের লড়াই। সুবিধা প্রাপ্তর বিপরীতে সুবিধা বঞ্চিতকে কি করে টেনে তুলতে হয়। সেই ডিপার্টমেন্ট কিভাবে এরকম সেক্সিসস্ট একটা কাজ করতে পারে আমার বোধগম্য হয় না। পরে মনে হলো, ডিপার্টমেন্ট এর তো প্রাণ নাই! সে প্রাণ পায় তাকে চালিয়ে নেয়া মানুষগুলোর মাধ্যমে। এখানে সেসব নাইবা বললাম। সেটা অন্য গল্প হয়ে যাবে...!
সব শেষে আমার চোখে পড়লো এই লিংটা।
http://m.bdnews24.com/bn/detail/campus/1152837
ভারসাম্য এবং খারাপের মধ্য থেকে কিভাবে তুলনামূলক ভালোকে তুলে আনা যায় সেটাই দেখলাম। "কত কি শেখার এখনো বাকি... প্রতিদিন নতুন নতুন অভিজ্ঞতা হয়..."
0 comments:
Post a Comment
Thanks for visiting my Blog